আকীদা
♦আকীদা♦
আকীদা (আরবি: عقيدة, বহুবচন: আরবি: عقائد, আকা'ইদ, কখনো কখনো উচ্চারন করা হয় আকীইদাহ,আকিদাহ আকি'দা ) এটা একটা "ইসলামীক" শব্দ যার অর্থ 'কিছু মূল ভিত্তির উপর বিশ্বাস' । কোন ধর্মীয় বিশ্বাস ব্যাবস্থা , বা ধর্মবিশ্বাস ,আকীদা এর উদাহরণ হিসেবে বিবেচনা করা যেতে পারে । যদিও এই শব্দটির বিশেষ ব্যবহার রয়েছে মুসলিম ইতিহাস এবং ধর্মতত্ত্বে , সেইসব বিষয় এর দিকে নির্দেশ করে যেসব ইসলামি বিষয়ে মুসলমানরা দৃঢ় বিশ্বাস রাখে । এটা "ইসলামীক শিক্ষার" একটা শাখা যা "ইসলামী দৃঢ় বিশ্বাসের প্রধান স্তম্ভগুলোর" বর্ণনা করে ।
♦ভূমিকা
'প্রথম' ইসলামি দৃঢ় বিশ্বাসের স্তম্ভ প্রসঙ্গে লিখেন ইমাম আবু হানিফা "পূর্বযুগে সর্বজনগৃহীতভাবে" ,তখন থেকে প্রচলিত আছে।এটা "সে যুগের" প্রশ্নগুলোর সংক্ষিপ্ত উত্তর হিসাবে লিখিত হয়েছিল এবং ফিকহ্ আকবর নামে সুপরিচিত ছিল। "আল-আশ'আরী " এর ফিকহ্ আকবর এবং "আশ-সাফে'ঈ" এর ফিকহ্ আকবর III ছিল দুইটি সুপরিচিত (ইসলামি বিশ্বাসের) দৃঢ় বিশ্বাসের স্তম্ভ প্রসঙ্গে কিতাব । "আল-গায্জালীরও" একটি ʿআকীদা ছিল. নীচে বর্ণিত (ইসলামি বিশ্বাসের মতবাদের ) তুলনায় এই কিতাবগুলো (ইসলামি বিশ্বাসের) দৃঢ় বিশ্বাসের স্তম্ভ প্রসঙ্গে আরো বিস্তারিত ও স্বয়ংসম্পূর্ণ ছিল ।
♦বিশ্বাসের ছয় নিবন্ধ
ইসলামি দৃঢ় বিশ্বাস বা বিশ্বাসের ছয় নিবন্ধ এসেছে "কুরআন" ও "সুন্নাহ" থেকে (আরকান আল-ঈমান)
যা সব মুসলমানদের দ্বারা গৃহীত হয়েছে ।
সুন্নিদের বিশ্বাসের ছয় নিবন্ধ হল
আল্লাহকে বিশ্বাস ("আল্লাহ"), তিঁনিই এক,একক,একমাত্র এবং স্বতন্ত্র সত্তা যিঁনি সর্বচ্চ মহান ও সমস্ত সম্মান,প্রসংশা , ইবাদতের যোগ্য("তাওহীদ").।
ফেরেস্তাগণকে বিশ্বাস ("ফেরেস্তা").
আল্লাহ তা'আলা কর্তৃক প্রেরিত কিতাবসমূহকে ("কিতাব) বিশ্বাস (কুরআন সহ)
আল্লাহ তা'আলা কর্তৃক প্রেরিত সকল নবী ("নবী") এবং রাসুল ("রাসুল") কে বিশ্বাস।
কেয়ামতের ("কেয়ামত") দিনকে বিশ্বাস এবং শেষ বিচার এর মাধ্যমে মৃত্যুর পরের জীবনকে বিশ্বাস ।
ভাগ্যকে বিশ্বাস করা (তাকদীর) ("তাকদীর")।
প্রথম পাঁচটি কুরআনি ইসলামি বিশ্বাস (আয়াত) এর উপর ভিত্তি করে:
হে বিশ্বাসীগণ ! তোমরা আল্লাহকে ,তার রাসুলে,তিনি যে কিতাব তাঁর রাসুলের প্রতি অবতীর্ণ করেছেন তাতে এবং যে কিতাব তিনি পূর্বে অবতীর্ণ করেছেন তাতে বিশ্বাস কর ; আর যে কেউ আল্লাহ, তাঁর ফেরেস্তাগণ,তাঁর কিতাবসমূহ, তাঁর রাসুলগণ এবং পরকালকে অবিশ্বাস করবে সে ভীষণভাবে পথভ্রষ্ট হয়ে যাবে ।(৪:১৩৬)(সূরা নিসা:আয়াত ১৩৬)
যে বাক্তি আল্লাহ, তাঁর ফেরেস্তাগণের তাঁর রাসুলগণের , জিবরাইলের এবং মিকাঈলের শত্রু হয় ,নিশ্চয়ই আল্লাহ এরূপ কাফিরদের শত্রু (২:৯৮)(সূরা বাকারা:আয়াত ৯৮)।
তোমরা তোমাদের মুখমণ্ডল পূর্ব বা পশ্চিম দিকে প্রত্যাবর্তিত কর তাতে পুণ্য নেই;বরং পুণ্য তাঁর, যে বাক্তি আল্লাহ ,পরকাল,ফেরাস্তাগণ ,কিতাব ও নবীগণের প্রতি বিশ্বাস স্থাপন করে এবং তারই ভালবাসা অর্জনের জন্য আত্নীয়,স্বজন ,পিতৃহীনগণ দরিদ্রগণ ,পথিকগণ ও ভিক্ষুকদেরকে এবং দাসত্ব মোচনের জন্য ধন-সম্পদ দান করে ,আর নামাজ প্রতিষ্ঠীত করে এবং যাকাত প্রদান করে এবং অঙ্গিকার করলে যারা সেই অঙ্গিকার পূর্ণকারি হয় এবং যারা অভাবে ও ক্লেশে এবং যুদ্ধকালে ধৈর্যশীল তারাই সত্যপরায়ণ এবং তারাই আল্লাহ ভীরু (2:177)
........এবং মুমিনগণও (বিশ্বাস করেন); তারা সবাই ঈমান এনেছে আল্লাহর উপর তাঁর ফেরেস্তাগণের উপর,তার কিতাবসমূহের উপর এবং তাঁর রাসুলগনের উপর (2:285)।
সুন্নি ও শিয়া দৃষ্টিভঙ্গি অনুসারে, "ঈমান" থাকার প্রকৃত অর্থ হল বিশ্বাসের ছয় নিবন্ধের উপর বিশ্বাস থাকা ।
♦তাওহীদ
তাওহীদ ('একত্ববাদ ') ইসলামে একেশ্বরবাদ ধারণার দৃষ্টিভঙ্গি।এটা ইসলাম ধর্মের সর্বচ্চতম মৌলিক ধারণার দৃষ্টিভঙ্গি যা ধারণ করে যে ঈশ্বর (আল্লাহ) এক,একক ও একমাত্র (ওয়া'হিদ) এবং স্বতন্ত্র সত্তা (আ'হাদ), এবং তিঁনিই সুধুমাত্র ও একমাত্র যিঁনি সর্বচ্চ মহান ও সমস্ত সম্মান,প্রসংশা , ইবাদতের যোগ্য.।কিন্তু ইহুদি ও খ্রিস্টান দৃষ্টিভঙ্গি থেকে আলাদা ,যাদের যীশুর প্রতি উপাসনা বা ইবাদতের সরাসরি কর্মকাণ্ড রয়েছে ,উদাহরণস্বরূপ।ইসলামিক বিশ্বাস আনুযায়ি, ঈশ্বরের সর্বাপেক্ষা সঠিক নাম হল আল্লাহ,
♦ঈমান
ইমান,ইসলামিক ধর্মতত্ত্বে এটা নির্দেশ করে "ইসলামের" রীতি অনুসারে বিশ্বাসীর (মুমিন) দৃঢ় বিশ্বাস
"ইসলামি দৃঢ় বিশ্বাসের ছয় নিবন্ধে ইসলামি বিশ্বাস" সম্বন্ধে এটাই সর্বাপেক্ষা সরলতম সংজ্ঞা, যা আরকান আল-ঈমান নামে পরিচিত.
♦জিবরাইল
"জিবরাইল ফেরেস্তার হাদিসটিতে" অন্তর্গত রয়েছে "ইসলামের প্রধান পাঁচ স্তম্ভ" ("তাওহীদ", "সালাত/নামাজ", 'সাওম/রোযা","যাকাত", 'হজ্জ্ব') ।"হে আল্লাহর বার্তাবাহক (রাসুল),ইসলাম কি ? "এই প্রশ্নের উত্তরে তা বর্ণিত হয়েছে । এই হাদিসটিকে
কিতাবুল ঈমান অধ্যায় ::
সহিহ মুসলিম :: খন্ড ১ :: হাদিস ১
আবু খায়সামা যুহায়র ইবন হারব (র)…..ইয়াহইয়া ইবন ইয়া’মার (র) থেকে বর্ণনা করেন । তিনি (ইয়াহইয়া ইবন ইয়া’মার) বলেন, সর্বপ্রথম ‘কাদর’ সম্পর্কে বসরা শহরে মাবাদ আল জুহানী কথা তোলেন । আমি (ইয়াহইয়া ইবন ইয়া’মার) এবং হুমায়দ ইবন আব্দুর রহমান আল হিমায়রী হজ্জ অথবা উমরা আদায়ের জন্য মক্কা মু’আযযামায় আসলাম । আমরা নিজেদের মধ্যে আলোচনা করছিলাম যে, যদি রাসুলুল্লাহ (সাঃ)-এর কোন সাহাবীর সাক্ষাৎ পাই তাহলে তাঁর কাছে এসব লোক তাকদীর সস্পর্কে যা বলে বেড়াচ্ছে, সে বিষয়ে জিজ্ঞেস করতাম । সৌভাগ্যক্রমে মসজিদে নববীতে আমরা আবদুল্লাহ ইবন উমর ইবন খাত্তাব (রাঃ)-এর দেখা পাই । আমরা তাঁর কাছে গিয়ে একজন তাঁর ডানপাশে এবং আর একজন বামপাশে বসলাম । আমার মনে হলো, আমার সাথী চান যে, আমিই কথা বলি । আমি আরয করলাম, হেআবু আবদুর রহমান! আবদুল্লাহ ইবন উমর (রাঃ)-এর কুনিয়াত ছিল আবু আবদুর রহমান । আমার দেশে এমন কতিপয় লোকের আবির্ভাব হয়েছে যারা কুরআন পাঠ করে এবং ইলমে দীন সম্পর্কে গবেষণা করে ।……তিনি তাদের অবস্হা সস্পর্কে আরো কিছু উল্লেখ করেন এবং বলেন যে, তারা মনে করে তাকদীর- বলতে কিছু নেই । সবকিছু তাৎক্ষনিকভাবে ঘটে ।
আবদুল্লাহ ইবন উমর (রাঃ) বললেন, তাদের সাথে তোমাদের দেখা হলে বলে দিও যে, তাদের সাথে আমার কোন সস্পর্ক নেই এবং আমার সঙ্গে তাদেরও কোন সম্পর্ক নেই । আল্লাহর কসম! যদি এদের কেউ উহুদ পাহাড় পরিমাণ সোনার মালিক হয় এবং তা আল্লাহর রাস্তায় খরচ করে, তাকদীরের প্রতি ঈমান না আনা পর্যন্ত আল্লাহ তা কবুল করবেন না । তারপর তিনি বললেন, আমাকে আমার পিতা উমর ইবন খাত্তাব (রাঃ) হাদীস শুনিয়েছেন যে, একদা আমরা রাসুলুল্লাহ (সাঃ)-এর খিদমতে ছিলাম । এমন সময় একজন লোক আমাদের কাছে এসে হাযির হলেন । তাঁর পরিধানের কাপড় ছিল সাদা ধবধবে, মাথার কেশ ছিল কাল কুচকুচে । তাঁর মধ্যে সফরের কোন চিহ্ন ছিল না । আমরা কেউ তাঁকে চিনি না । তিনি নিজের দুই হাঁটু নবী করীম (সাঃ)-এর দুই হাঁটুর সাথে লাগিয়ে বসে পড়লেন আর তার দুই হাত নবী (সাঃ)-এর দুই উরুর উপর রাখলেন । তারপর তিনি বললেন, হে মুহাম্মদ! আমাকে ইসলাম সস্পর্কে অবহিত করুন । রাসুলুল্লাহ (সাঃ) বললেনঃ ইসলাম হলো, তুমি এ কথার সাক্ষ্য প্রদান করবে যে, আল্লাহ ব্যতীত কোন ইলাহ নেই এবং নিশ্চয়ইই মুহাম্মাদ (সাঃ) আল্লাহর রাসুল, নামায কায়েম করবে, যাকাত আদায় করবে, রামাযানের রোযা পালন করবে এবং বায়তুল্লাহ পৌছার সামর্থ্য থাকলে হজ্জ পালন করবে । আগন্তুক বললেন, আপনি ঠিকই বলেছেন । তার কথা শুনে আমরা বিষ্মিত হলাম যে,তিনিই প্রশ্ন করেছেন আর তিনিই-তা সত্যায়িত করছেন । আগন্তুক বললেন, আমাকে ঈমান সম্পর্কে অবহিত করুন । রাসুল (সাঃ) বললেনঃ ঈমান হলো আল্লাহর প্রতি, তার ফেরেশতাদের প্রতি, তার কিতাবসমূহের প্রতি, তার রাসুলগণের প্রতি এবং আখিরাতের প্রতি ঈমান আনবে, আর তাকদিরের ভালমন্দের প্রতি ঈমান রাখবে । আগন্তুক বললেন,আপনি ঠিকই বলেছেন ।তারপর বললেন, আমাকে ইহসান সম্পর্কে অবহিত করুন। রাসুল (সাঃ) বললেনঃ ইহসান হলো,এমনভাবে ইবাদত-বন্দেগী করবে যেন তুমি আল্লাহকে দেখছ, যদি তুমি তাকে নাও দেখ, তাহলে ভাববে তিনি তোমাকে দেখছেন ।আগন্তুক বললেন, আমাকে কিয়ামত সস্পর্কে অবহিত করুন । রাসুল (সাঃ) বললেনঃ এ বিষয়ে প্রশ্নকারীর চাইতে যাকে জিজ্ঞেস করা হয়েছে তিনি অধিক অবহিত নন । আগন্তুক বললেন, আমাকে এর আলামত সস্পর্কে অবহিত করুন । রাসুল (সাঃ) বললেনঃ তা হলো এই যে,দাসী তার প্রভুর জননী হবে; আর নগ্নপদ, বিবস্ত্রদেহ দরিদ্র মেষপালকদের বিরাট বিরাট অট্টালিকার প্রতিযোগিতায় গর্বিত দেখতে পাবে । উমর ইবন খাত্তাব (রাঃ) বললেন যে,পরে আগন্তুক প্রস্হান করলেন । আমি বেশ কিছুক্ষণ অপেক্ষা করলাম । তারপর রাসুল (সাঃ) আমাকে বললেন, হে উমর! তুমি জান, এই প্রশ্নকারী কে? আমি আরয করলাম, আল্লাহ ও তাঁর রাসুলই সম্যক জ্ঞাত আছেন । রাসুল (সাঃ) বললেনঃ তিনি জিবরাঈল । তোমাদের তিনি দীন শিক্ষা দিতে এসেছিলেন ।
কখোনো কখোনো বলা হয় "সর্বাপেক্ষা মৌলিক এবং প্রথম সত্যিকারের ইসলামি দৃঢ় ধর্মবিশ্বাস"
♦নামাজ/সালাত
'সালাত' ,ইসলাম ধর্মে আনুষ্ঠানিক ইবাদতের অনুশীলন ।এটা মুসলমানদের জন্য অতি গুরুত্বপূর্ণ ,এটা ইসলাম ধর্মের প্রধান পাঁচটি স্তম্ভের গুরুত্বপূর্ণ একটিকে নির্দেশ করে ।
♦রোযা
ইসলাম ধর্মে রোযার সময়কাল হল 'রমজান', যা 'ইসলাম ধর্মের প্রধান পাঁচটি স্তম্ভের' একটি ,কিন্তূ রোযা সুধুমাত্র এই মাসেই সীমাবদ্ধ নয় ।
অতিরিক্তভাবে কিছু মুসলিম জিহাদ, দাওয়াহ্ কে 'আকিদার অংশ হিসাবে বিবেচনা করেন ।
♦জিহাদ
'জিহাদ', এর সাহিত্যিক অর্থ হল গাঢ় মনোযোগ ,কঠিন শ্রম,কিছু অর্জন এর জন্য কোন ব্যক্তির সংগ্রাম , কষ্ট যন্ত্রণা ভোগ করা ,নিজেকে কঠিন শ্রমের মধ্যে রাখা বা ফেলা । এটা দ্বারা প্রকৃতভাবে ঐসব বাক্তিকে বোঝায় যারা শারীরিক , মানসিক ও অর্থনৈতিকভাবে (জান,মাল ও সময় দিয়ে) আল্লাহর রাস্তায় সংগ্রাম ( যুদ্ধ) করে
♦দাওয়াত
'দাওয়াহ্ ',("আমন্ত্রণ") এর অর্থ "ইসলাম ধর্মের দিকে আমন্ত্রণ" বা "ইসলাম
ধর্মপ্রচার" ।দাওয়াহ্ এর সাহিত্যিক অর্থ হল "একটি সমন,তলব জারি করা" বা "একটি আমন্ত্রণ (তৈরীর) কর্মকাণ্ড" ।ক্রিয়ার সক্রিয় পার্টিসিপেল হিসাবে শব্দটির বেশকিছু অর্থ রয়েছে যেমন "তলব করা" বা "আমন্ত্রণ করা"।একজন মুসলিম যিনি দাওয়াহ্ এর অনুশীলন করেন,ধর্মীয় কর্মী হিসেবেই হোক বা স্বেচ্ছাসেবক সম্প্রদায় ভিত্তিক কর্মকাণ্ডই হোক ,তাকে বলা হই দা'ঈ(দা'ঈী)(داعي বহুবচন দুয়া'হ্, gen: দুয়া'ত دعاة).
একজন দা'ঈ হচ্ছেন সেই ব্যক্তি যিনি "উপদেশের" (সৎ কাজের আদেশ ও অসৎ কাজের নিষেধ ) মাধ্যমে মানুষকে ইসলামের দিকে ডাকেন ইসলামকে বোঝার জন্য । একজন "মিশনারির" মতই ইসলামীক সমতুল্য হচ্ছেন একজন দা'ঈ ,অনেকটা।অনুরূপভাবে তারাও মানুষকে ইসলামি দৃঢ় বিশ্বাসের দিকে ,আল্লাহর ইবাদতের দিকে(আমল), ইসলামি জীবনব্যাবস্থার দিকে আমন্ত্রণ করেন (ডাকেন)
ইসলাম ধর্মের দিকে আমন্ত্রণ
দাওয়াতের গুরুত্ব বোঝাতে কুরআনে অনেক বার জোর দিয়ে উধৃত করা হয়েছে :
ঐ ব্যক্তির কথার চেয়ে উত্তম কথা আর কাহার হইতে পারে যে মানুষকে আল্লাহর দিকে ডাকে ,নিজে নেক আমল করে ও বলে যে নিশ্চই আমি মুসলমানদের মধ্য হইতে একজন ---কুরআন (৪১:৩৩)
No comments
Thanks for your comments. I will reply you as soon as.