আন্তর্জাতিক শ্রমিক দিবস, সংক্ষিপ্ত ইতিহাস.
ইতিহাস
আগে কারখানার শ্রমিকদের দৈনিক ১০ থেকে ১২ ঘণ্টা কাজ করতে হতো। কিন্তু কাজ অনুপাতে পারশ্রমিক ছিলো খুব কম। ১৮৮৪ সালে যুক্তরাষ্ট্রের শিকাগো শহরে একদল শ্রমিক মালিকপক্ষকে দৈনিক আট ঘণ্টা কর্মসময় নির্ধারণের দাবি জানায়। এ দাবি পূরণের সময় হিসেবে ১৮৮৬ সালের ০১ মে-কে নির্ধারণ করেন শ্রমিকরা। কিন্তু কারখানার মালিকরা শ্রমিকদের এ দাবি কানে তোলেননি। ফলাফলে ১৮৮৬ সালের ০৪ মে শিকাগোর হে মার্কেট নামক স্থানে ফের আন্দোলন গড়ে তোলেন শ্রমিকরা। এসময় হে মার্কেট স্কয়ারে শ্রমিক পক্ষে বক্তব্য রাখেন আমেরিকান লেবার অ্যাক্টিভিস্ট অগাস্ট স্পিস। উদ্বেলিত শ্রমিকদলের কিছু দূরেই ছিলো পুলিশ। এসময় সবার অলক্ষ্যে হঠাৎ পুলিশের ওপর বোমা নিক্ষেপ হলে নিহন হন একজন পুলিশ কর্মকর্তা। তাৎক্ষণিক এ ঘটনায় ক্ষুব্ধ হয়ে পুলিশ আন্দোলনরত শ্রমিকদের ওপর গুলিবর্ষণ
করতে থাকে, পুলিশের গুলিতে নিহত হন প্রায় ১০ থেকে ১২ জন শ্রমিক। পুলিশের ওপর কে বা কারা বোমা হামলা করেছিলো তা সঠিক জানা না গেলেও, পুলিশ হত্যার দায়ে অভিযুক্ত ও আটক করা হয় অগাস্ট স্পিসসহ আরও আটজনকে। পরের বছর ১৮৮৭ সালের ১১ নভেম্বর অগাস্ট স্পিসসহ অভিযুক্ত ছ’জনকে ফাঁসি দেওয়া হয়। অভিযুক্ত বাকি দু’জনের একজন কারাবন্দি অবস্থায় আত্মহত্যা করেন ও অন্য একজনের ১৫ বছরের কারাদণ্ড হয়।
এ ঘটনার দু’বছর পর ১৮৮৯ সালে প্যারিসে ফরাসি বিপ্লবের একশো বছর পূর্তিতে অনুষ্ঠিত দ্বিতীয় আন্তর্জাতিকের প্রথম কংগ্রেসে, শিকাগো শ্রমিক আন্দোলনের দিনটিকে ১৮৯০ সাল থেকে উদযাপনের প্রস্তাবনা দেওয়া হয়। পরের বছর অনুষ্ঠিত দ্বিতীয় কংগ্রেসে প্রস্তাবনাটি আনুষ্ঠানিকভাবে গৃহীত হয়। যখন
এ ঘটনার দু’বছর পর ১৮৮৯ সালে প্যারিসে ফরাসি বিপ্লবের একশো বছর পূর্তিতে অনুষ্ঠিত দ্বিতীয় আন্তর্জাতিকের প্রথম কংগ্রেসে, শিকাগো শ্রমিক আন্দোলনের দিনটিকে ১৮৯০ সাল থেকে উদযাপনের প্রস্তাবনা দেওয়া হয়। পরের বছর অনুষ্ঠিত দ্বিতীয় কংগ্রেসে প্রস্তাবনাটি আনুষ্ঠানিকভাবে গৃহীত হয়। যখন
বিশ্বের বিভিন্ন দেশ শ্রমিক আন্দোলনের পক্ষে যুক্তি খুঁজে পাচ্ছিলো ঠিক তখনই উন্মোচিত হয় শ্রমিক আন্দোলন ঘটনার এক মর্মান্তিক সত্য। প্রমাণিত হয় পুলিশের ওপর বোমা হামলার দায়ে শাস্তিপ্রাপ্ত অগাস্ট স্পিস ও বাকি সাতজন মূলত দায়ী ছিলেন না, তারা ছিলেন নির্দোষ। তবে আসল অপরাধীকে শনাক্ত করা যায়নি। যাই হোক, ধীরে ধীরে বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে শ্রমিক অধিকার সম্পর্কে সচেতনতা বাড়তে থাকে। ১৯০৪ সালে নেদারল্যান্ডের আমস্টারডামে অনুষ্ঠিত সমাজতন্ত্রীদের আন্তর্জাতিক সম্মেলনে দৈনিক আট ঘণ্টা কাজের সময় নির্ধারণের দাবি আদায় এবং শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য বিশ্বব্যাপী মে মাসের প্রথম দিন মিছিল ও শোভাযাত্রার আয়োজন করতে সব সমাজবাদী গণতান্ত্রিক দল ও শ্রমিক সংঘের প্রতি আহ্বান জানানো হয়।
এ আহ্বানের সাড়া হিসেবে বিশ্বের প্রায় সব শ্রমিক সংগঠন ০১ মে বাধ্যতামূলকভাবে কাজ না করার সিদ্ধান্ত নেয়। অনেক দেশের শ্রমিকরা মে মাসের ০১ তারিখকে সরকারি ছুটির দিন হিসেবে পালনের দাবি জানায়। বিভিন্ন দেশে মে দিবস সরকারিভাবে ছুটির দিন হিসেবে উদযাপিত হতে থাকে। ধীরে ধীরে রাশিয়া, চীন, বাংলাদেশ ও ভারতসহ বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে এই দিনটির তাৎপর্য ছড়িয়ে পড়ে। বিশ্বব্যাপী প্রতিষ্ঠা পায় শ্রমিকদের দৈনিক আট ঘণ্টা কাজ করার দাবি।
তথ্যসূত্র: ইন্টারনেট।
বাংলাদেশের
শ্রমিক আইনঃ-
নবম অধ্যায়, যেখানে আলোচ্য বিষয়বস্তু হচ্ছে কর্মঘন্টা ও ছুটি (Working
Hour & Holidays)
ধারা: ১০০ (দৈনিক কর্মঘন্টা)
কোন প্রাপ্তবয়স্ক শ্রমিক কোন প্রতিষ্ঠানে সাধারণত দৈনিক আট ঘণ্টার অধিক সময় কাজ করিবেন না বা তাহাকে দিয়ে কাজ করানো যাইবে না l
তবে শর্ত থাকে যে, ধারা ১০৮ এর বিধান সাপেক্ষে কোন প্রতিষ্ঠানে উক্তরূপ কোন শ্রমিক দৈনিক দশ ঘণ্টা পর্যন্তও কাজ করিতে পারিবেন।
ধারা : ১০১ (বিশ্রাম বা আহারের জন্য বিরতি)
কোন প্রতিষ্ঠানে কোন শ্রমিক-
(ক) দৈনিক ছয় ঘণ্টার অধিক কাজ করিতে বাধ্য থাকিবেন না, যদি না উক্ত দিনে তাহাকে বিশ্রাম বা আহারের জন্য এক ঘণ্টা বিরতি দেওয়া হয়;
(খ) দৈনিক পাঁচ ঘণ্টার অধিক কাজ করিতে বাধ্য থাকিবেন না, যদি না উক্ত দিনে উক্ত উদ্দেশ্যে তাহাকে আধা ঘণ্টা বিরতি দেওয়া হয়, অথবা
(গ) দৈনিক আট ঘন্টার অধিক কাজ করিতে বাধ্য থাকিবেন না, যদি না উক্ত দিনে উক্ত উদ্দেশ্যে তাহাকে দফা (ক) এর অধীন একটি বিরতি অথবা দফা (খ) এর অধীন দুইটি বিরতি দেওয়া হয়
(ঘ) এই আইনে যাহা কিছুই থাকুক না কেন, নির্মাণ, রি-রোলিং, ষ্টিল মিলস, জাহাজ ভাঙ্গা, ঝালাই (welding) সহ শারীরিক ঝুঁকিপূর্ণ ও পরিশ্রমী কাজে নিয়োজিত বিভিন্ন ধরণের কারখানায় বিধি দ্বারা নির্ধারিত পদ্ধতিতে সরকার কর্মঘণ্টা ও বিশ্রামের সময় নির্ধারণ করিবে।
ধারা : ১০২ (সাপ্তাহিক কর্মঘন্টা)
(১) কোন প্রাপ্তবয়স্ক শ্রমিক কোন প্রতিষ্ঠানে সাধারণত সপ্তাহে আটচল্লিশ ঘণ্টার অধিক সময় কাজ করিবেন না বা তাহাকে দিয়ে কাজ করানো যাইবে না।
(২) ধারা ১০৮ এর বিধান সাপেক্ষে, কোন প্রাপ্তবয়স্ক শ্রমিক কোন প্রতিষ্ঠানে সপ্তাহে আটচল্লিশ ঘণ্টার অধিক সময়ও কাজ করতে পারিবেন l
তবে শর্ত থাকে যে, কোন সপ্তাহে উক্তরূপ কোন শ্রমিকের মোট কর্ম-সময় ষাট ঘণ্টার অধিক হইবে না, এবং কোন বৎসরে উহা গড়ে প্রতি সপ্তাহে ছাপ্পান্ন ঘণ্টার অধিক হইবে না l
আরও শর্ত থাকে যে, কোন সড়ক পরিবহণ প্রতিষ্ঠানে চাকুরীরত কোন শ্রমিকের সর্বমোট অতিরিক্ত কর্মঘণ্টা বৎসরে একশত পঞ্চাশ ঘণ্টার অধিক হইবে না l
আরও শর্ত থাকে যে, বিশেষ বিশেষ শিল্পের ৰেত্রে, সরকার লিখিত আদেশ দ্বারা আরোপিত শর্তে, এ ধারার বিধান শিথিল করিতে অথবা উহা হইতে এককালীন সর্বোচ্চ ছয় মাস মেয়াদের জন্য অব্যাহতি দিতে পারিবে যদি সরকার এই মর্মে সন্তুষ্ট হয় যে, জনস্বার্থে/অর্থনৈতিক উন্নয়নের স্বার্থে উক্ত শিথিল/অব্যাহতি প্রয়োজনীয়।
ধারা : ১০৩ (সাপ্তাহিক ছুটি)
কোন প্রতিষ্ঠানে কর্মরত কোন শ্রমিক-
(ক) দোকান, বাণিজ্য বা শিল্প প্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রে প্রতি সপ্তাহে দেড় দিন এবং কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠানের ৰেত্রে একদিন ছুটি পাইবেন;
(খ) সড়ক পরিবহণ প্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রে প্রতি সপ্তাহে অবিচ্ছিন্ন চবি্বশ ঘণ্টার একদিন ছুটি পাইবেন; এবং উক্তরূপ কোন ছুটির জন্য তাহার মজুরী হইতে কোন কর্তন চলিবে না l
(গ) উপরোক্ত দফা (ক) ও (খ) এর আওতায় কোন ছুটির জন্য শ্রমিকের মজুরী হইতে কোন কর্তন করা যাইবে না।
ধারা : ১০৪ (ক্ষতিপূরণমূলক সাপ্তাহিক ছুটি)
যে ক্ষেত্রে কোন প্রতিষ্ঠানকে বা উহাতে কর্মরত শ্রমিকগণকে ধারা ১০৩ এর বিধান হইতে অব্যাহতি প্রদান করিয়া জারীকৃত কোন আদেশের ফলে অথবা এই আইনের অধীন প্রণীত কোন বিধির ফলে কোন শ্রমিক উক্ত ধারার অধীন তাহার প্রাপ্য কোন ছুটি হইতে বঞ্চিত হন সে ক্ষেত্রে, উক্ত শ্রমিককে অবস্থা অনুযায়ী যথাশীঘ্র সম্ভব উক্তরূপ ছুটির দিনের সম সংখ্যক ছুটি মঞ্জুর করিতে হইবে।
ধারা : ১০৫ (কর্ম সময়ের সম্প্রসারণ)
কোন প্রতিষ্ঠানে কর্মরত কোন প্রাপ্ত বয়স্ক শ্রমিকের কাজের সময় এমনভাবে ব্যবস্থা করিতে হইবে যেন, ধারা ১০১ এর অধীন তাহার আহার ও বিশ্রামের বিরতিসহ ইহা দশ ঘণ্টার অধিক সমপ্রসাারিত না হয়, তবে সরকার কর্তৃক সাধারণভাবে অথবা কোন বিশেষ প্রতিষ্ঠান সম্বন্ধে প্রদত্ত অনুমতির ভিত্তিতে এবং তৎকর্তৃক আরোপিত শর্তে ইহার ব্যতিক্রম করা যাইবে।
ধারা : ১০৬ (নৈশ পালন)
যেক্ষেত্রে কোন প্রতিষ্ঠানে কোন প্রাপ্তবয়স্ক শ্রমিকের কোন পালার কাজ মধ্য রাত্রির পরেও সম্প্রসারিত হয় সে ক্ষেত্রে-
(ক) ধারা ১০৩ এর প্রয়োজনে উক্ত শ্রমিকের জন্য একটি পূর্ণ দিনের ছুটি বলীতে বুঝাইবে তাহার পালা শেষ হওয়ার সময় হইতে পরবর্তী অবিচ্ছিন্ন চবি্বশ ঘণ্টা; এবং
(খ) তাহার জন্য পরবর্তী দিন বলিতে বুঝাইবে তাহার পালা শেষ করার পর পরবর্তী অবিচ্ছিন্ন চবি্বশ ঘণ্টা, এবং মধ্য রাত্রির পর তিনি যত ঘণ্টা কাজ করিয়াছেন তাহা তাহার পূর্ববর্তী দিনের কাজের সময়ের সহিত গণনা করা হইবে।
ধারা : ১০৭ (যানবাহনে ক্রমপুঞ্জিত কর্ম ঘন্টার উপর বাধা)
এই আইনের অধীন অনুমোদিত সময়ের অতিরিক্ত কোন সময় কোন শ্রমিক কোন যানবাহনে বা একাধিক যানবাহনে কাজ করিবেন না বা তাহাকে কাজ করার অনুমতি দেওয়া হইবে না।
ধারা : ১০৮ (অধিকাল কর্মের জন্য অতিরিক্ত ভাতা)
(১) যে ক্ষেত্রে কোন শ্রমিক কোন প্রতিষ্ঠানে কোন দিন বা সপ্তাহে এই আইনের অধীন নির্দিষ্ট সময়ের অতিরিক্ত সময় কাজ করেন, সে ক্ষেত্রে তিনি অধিকাল কাজের জন্য তাহার মূল মজুরী ও মহার্ঘভাতা এবং এডহক বা অন্তবর্তী মজুরী, যদি থাকে, এর সাধারণ হারের দ্বিগুণ হারে ভাতা পাইবেন।
(২) যেক্ষেত্রে কোন শ্রমিককে কোন প্রতিষ্ঠানে ঠিকা-হার ভিত্তিতে মজুরী দেওয়া হয় সেক্ষেত্রে মালিক এই ধারার প্রয়োজনে শ্রমিক প্রতিনিধিবৃন্দের সহিত আলোচনাক্রমে যতদূর সম্ভব উক্তরূপ শ্রমিকগণের গড় উপার্জনের হারের সমান সময় হার নির্ধারণ করিবেন এবং উক্তরূপ নির্ধারিত হার উক্তরূপ শ্রমিকগণের সাধারণ মজুরী হার বলিয়া গণ্য হইবে।
(৩) এই ধারার বিধান পালন নিশ্চিত করার লক্ষে সরকার কোন প্রতিষ্ঠান কর্তৃক রক্ষণীয় রেজিস্টার বিধিদ্বারা নির্ধারণ করিতে পারিবে।
ধারা : ১০৯ (মহিলা শ্রমিকের জন্য সীমিত কর্মঘণ্টা)
কোন মহিলা শ্রমিককে তাহার বিনা অনুমতিতে কোন প্রতিষ্ঠানে রাত দশ ঘটিকা হইতে ভোর ছয় ঘটিকা পর্যন্ত সময়ের মধ্যে কোন কাজ করিতে দেওয়া হইবে না।
ধারা : ১১০ (দ্বৈত চাকুরীর উপর বাধা)
প্রধান পরিদর্শকের বিনা অনুমতিতে এবং তৎকর্তৃক আরোপিত শর্ত ব্যতীত, কোন প্রাপ্ত বয়স্ক শ্রমিককে একই দিনে একাধিক প্রতিষ্ঠানে কাজ করিতে দেওয়া হইবে না।
ধারা : ১১১ (প্রাপ্তবয়স্ক শ্রমিকের কাজের সময়ের নোটিশ এবং উহার প্রস্তুতি)
(১) প্রত্যেক প্রতিষ্ঠানে উহাতে কর্মরত প্রাপ্তবয়স্ক শ্রমিকগণ কোন্ কোন্ সময় কাজ করিবেন ইহা পরিষ্কারভাবে লিখিয়া একটি নোটিশ ধারা ৩৩৭ এর বিধান অনুযায়ী প্রদর্শিত হইবে এবং প্রতিষ্ঠানে শুদ্ধভাবে রক্ষিত হইবে।
(২) উক্ত নোটিশে প্রদর্শিত সময় এই ধারার বিধান অনুযায়ী পূর্বেই স্থির করিতে হইবে এবং উহা এমন হইবে যেন উক্ত সময়ে কর্মরত শ্রমিকগণকে ধারা ১০০, ১০১, ১০২, ১০৩ এবং ১০৫ এর বিধানের খেলাপ করিয়া কাজ না করানো হয়।
(৩) যে ক্ষেত্রে কোন প্রতিষ্ঠানের সকল প্রাপ্তবয়স্ক শ্রমিককে একই সময়সমূহে কাজ করিতে হয় সেক্ষেত্রে মালিক উক্ত সময়সমূহ সাধারণভাবে স্থির করিবেন।
(৪) যে ক্ষেত্রে কোন প্রতিষ্ঠানের সকল প্রাপ্তবয়স্ক শ্রমিককে একই সময়সমূহে কাজ করিতে হয় না সেক্ষেত্রে মালিক উক্তরূপ শ্রমিকগণকে তাহাদের কাজের প্রকৃতি অনুসারে বিভিন্ন দলে ভাগ করিবেন, এবং প্রত্যেক দলের শ্রমিক সংখ্যা নির্ধারণ করিয়া দিবেন।
(৫) যে দলকে কোন পালা পদ্ধতিতে কাজ করিতে হয় না, সে দলকে কোন্ সময় কাজ করিতে হইবে, তাহা মালিক নির্দিষ্ট করিয়া দিবেন।
(৬) যে ক্ষেত্রে কোন দলকে পালা পদ্ধতিতে কাজ করিতে হয়, এবং রিলেগুলি অনির্দিষ্ট পর্যায়ক্রমিক পালা পরিবর্তনের অধীনে নয়, সে ক্ষেত্রে উক্তরূপ প্রত্যেক দলের রিলেকে কোন্ সময় কাজ করিতে হইবে তাহা মালিক নির্দিষ্ট করিয়া দিবেন।
(৭) যে ক্ষেত্রে কোন দলকে পালা পদ্ধতিতে কাজ করিতে হয়, এবং রিলেগুলি পূর্ব নির্দিষ্ট পর্যায়ক্রমিক পালা পরিবর্তনের অধীন, সে ক্ষেত্রে মালিক পালার একটি স্কীম প্রণয়ন করিবেন যেখানে কোন্ দলের রিলেকে কোন্ দিনের কোন্ সময়ে কাজ করিতে হইবে তাহা জানা যাইবে।
(৮) এই ধারার অধীন কাজের সময় সম্পর্কিত কোন নোটিশের দুইটি কপি কোন প্রতিষ্ঠানের কাজ শুরু হইবার পূর্বে অনুমোদনের জন্য পরিদর্শকের নিকট প্রেরণ করিতে হইবে।
(৯) উক্ত নোটিশের একটি কপি পরিদর্শক, উহা প্রাপ্তির এক সপ্তাহের মধ্যে, কোন সংশোধন প্রয়োজন হইলে উহা নির্দেশ করিয়া মালিকের নিকট ফেরত পাঠাইবেন, এবং মালিক উক্তরূপ সংশোধন, যদি থাকে, অবিলম্বে কার্যকর করিবেন, এবং প্রতিষ্ঠানের রেকর্ডে উক্তরূপ অনুমোদন সংরৰণ করিবেন।
(১০) কোন প্রতিষ্ঠানের কাজের পদ্ধতিতে কোন পরিবর্তনের প্রস্তাবে যদি নোটিশের পরিবর্তন প্রয়োজনীয় হইয়া পড়ে তাহা হইলে প্রসত্দাবিত পরিবর্তনের পূর্বে উহার দুইটি কপি পরিদর্শকের নিকট প্রেরণ করিতে হইবে এবং পরিদর্শকের পূর্ব অনুমোদন ব্যতীত উক্তরূপ কোন পরিবর্তন কার্যকর করা যাইবে না।
(১১) কোন প্রতিষ্ঠানে কোন দিনের কাজের নির্ধারিত সময়ের আধা ঘণ্টা পরে যদি কোন শ্রমিক কাজে হাজির হন তাহা হইলে মালিক উক্ত শ্রমিককে উক্ত দিনের কাজে নিয়োগ করিতে অস্বীকার করিতে পারিবেন।
ধারা : ১১২ (সড়ক পরিবহন শ্রমিকের জন্য বিশেষ বয়সসীমা)
(১) একুশ বৎসর বয়স পূর্ণ না হইলে কোন সড়ক পরিবহন প্রতিষ্ঠানে কোন ব্যক্তিকে গাড়ী চালক হিসাবে নিয়োগ করা যাইবে না।
(২) আঠারো বৎসর বয়স পূর্ণ না হইলে অন্য কোন ব্যক্তিকে উক্তরূপ কোন প্রতিষ্ঠানে অন্য কোন পদে নিয়োগ করা যাইবে না।
ধারা : ১১৩ (নোটিশ এবং রেজিস্টারের সহিত কর্মঘণ্টার মিল থাকা)
ধারা ১১১ (১) এর অধীন নোটিশ এবং ধারা ৯ এর অধীন রৰিত রেজিস্টারে কোন প্রাপ্তবয়স্ক শ্রমিকের নামের বিপরীতে পূর্ব লিপিবদ্ধ বিবরণ অনুযায়ী ব্যতীত তিনি কোন কাজ করিতে পারিবেন না বা তাহাকে কোন কাজ করিতে দেওয়া যাইবে না।
ধারা : ১১৪ (দোকান, ইত্যাদি বন্ধ)
(১) প্রত্যেক দোকান বা বাণিজ্য বা শিল্প প্রতিষ্ঠান প্রতি সপ্তাহে অন্তত দেড় দিন সম্পূর্ণ বন্ধ থাকিবে।
(২) কোন এলাকায় উক্তরূপ কোন প্রতিষ্ঠান কোন্ দেড় দিন সম্পূর্ণ বন্ধ থাকিবে তাহা প্রধান পরিদর্শক স্থির করিয়া দিবেন l
তবে শর্ত থাকে যে, প্রধান পরিদর্শক সময় সময় জনস্বার্থে উক্তরূপ নির্ধারিত দিন কোন এলাকার জন্য পূণঃ নির্ধারিত করিতে পারিবেন।
(৩) কোন দোকান, কোন দিন রাত্রি আট ঘটিকার পর খোলা রাখা যাইবে না l
তবে শর্ত থাকে যে, কোন গ্রাহক যদি উক্ত সময়ে কেনা-কাটার জন্য দোকানে থাকেন তাহা হইলে উক্ত সময়ের অব্যবহতি আধাঘন্টা পর পর্যন্ত উক্ত গ্রাহককে কেনা কাটার সুযোগ দেওয়া যাইবে।
(৪) সরকার, বিশেষ অবস্থা বিবেচনায়, সরকারী গেজেটে প্রজ্ঞাপন দ্বারা, কোন মৌসুমে নোটিশে উল্লেখিত শর্তে কোন এলাকার দোকানের বন্ধের সময় পরিবর্তন করিতে পারিবে।
(৫) এই ধারার বিধানাবলী নিম্নলিখিত ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হইবে না, যথাঃ-
(ক) ডক, জেটি, স্টেশন অথবা বিমান বন্দর এবং পরিবহন সার্ভিস টার্মিনাল অফিস;
(খ) প্রধানতঃ তরি-তরকারী, মাংস, মাছ, দুগ্ধ জাতীয় সামগ্রী, রুটি, পেষ্ট্রি, মিষ্টি এবং ফুল বিক্রির দোকান;
(গ) প্রধানতঃ ঔষধ, অপারেশন সরঞ্জাম, ব্যান্ডেজ অথবা চিকিৎসা সংক্রান্ত প্রয়োজনীয় সামগ্রীর দোকান;
(ঘ) দাফন ও অন্ত্যোষ্টিক্রিয়া সমপাদনের জন্য প্রয়োজনীয় সামগ্রী বিক্রির দোকান;
(ঙ) প্রধানতঃ তামাক, সিগার, সিগারেট, পান-বিড়ি, বরফ, খবরের কাগজ, সাময়িকী বিক্রির দোকান, এবং দোকানে বসিয়া খাওয়ার জন্য নাশতা বিক্রির খুচরা দোকান;
(চ) খুচরা পেট্রোল বিক্রির জন্য পেট্রোল পাম্প এবং মেরামত কারখানা নয় এমন মোটর গাড়ীর সার্ভিস ষ্টেশন;
(ছ) নাপিত এবং কেশ প্রসাধনীর দোকান;
(জ) যে কোন ময়লা নিস্কাশন অথবা স্বাস্থ্য ব্যবস্থা;
(ঝ) যে কোন শিল্প, ব্যবসা বা প্রতিষ্ঠান যাহা জনগণকে শক্তি, আলো-অথবা পানি সরবরাহ করে;
(ঞ) ক্লাব, হোটেল, রেস্তোরা, খাবার দোকান, সিনেমা অথবা থিয়েটারঃ
তবে শর্ত থাকে যে, একই দোকানে অথবা বাণিজ্য প্রতিষ্ঠানে যদি একাধিক ব্যবসা-বাণিজ্য পরিচালিত হয় এবং উহাদের অধিকাংশ তাহাদের প্রকৃতির কারণে এই ধারার অধীন অব্যাহতি পাওয়ার যোগ্য তাহা হইলে সমগ্র দোকান বা বাণিজ্য প্রতিষ্ঠানটির ক্ষেত্রে উক্তরূপ অব্যাহতি প্রযোজ্য হইবেঃ
আরোও শর্ত থাকে যে, প্রধান পরিদর্শক, সরকারী গেজেটে প্রজ্ঞাপিত সাধারণ বা বিশেষ আদেশ দ্বারা, উপরোক্ত প্রত্যেক প্রতিষ্ঠান বা প্রতিষ্ঠান শ্রেণীর জন্য উহার খোলা ও বন্ধের সময় স্থির করিয়া দিতে পারিবেন।
কোন মার্কেট বা বিপনী বিতান বা শপিংমলের মধ্যে উপধারা (৫) এ বর্ণিত কোন দোকান বা বাণিজ্য প্রতিষ্ঠান থাকিলে উপ-ধারা (১) এর বিধানাবলী উক্ত দোকান বা প্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হইবে।
ধারা : ১১৫ (নৈমিত্তিক ছুটি)
প্রত্যেক শ্রমিক প্রতি পঞ্জিকা বৎসরে পূর্ণ মজুরীতে দশ দিনের নৈমিত্তিক ছুটি পাইবার অধিকারী হইবেন, এবং উক্তরূপ ছুটি কোন কারণে ভোগ না করিলেও উহা জমা থাকিবে না এবং কোন বৎসরের ছুটি পরবর্তী বৎসরে ভোগ করা যাইবে না l
তবে শর্ত থাকে যে এই ধারার কোন কিছুই চা-বাগানের অধীনে নিযুক্ত কোন শ্রমিকের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হইবে না।
ধারা : ১১৬ (পীড়া-ছুটি)
(১) সংবাদ পত্র শ্রমিক ব্যতীত, প্রত্যেক শ্রমিক প্রত্যেক পঞ্জিকা বৎসরে পূর্ণ মজুরীতে চৌদ্দ দিনের পীড়া ছুটি পাইবার অধিকারী হইবেন।
(২) প্রত্যেক সংবাদ পত্র শ্রমিক তাহার চাকুরীর মেয়াদের অনুযায়ী এক- অষ্টাদশ অংশ সময় অর্ধ-মজুরীতে পীড়া-ছুটি পাইবার অধিকারী হইবেন।
(৩) উক্তরূপ কোন ছুটি মঞ্জুর করা হইবে না যদি না মালিক কর্তৃক নিযুক্ত একজন রেজিষ্টার্ড চিকিৎসক অথবা উক্তরূপ চিকিৎসকের অবর্তমানে অন্য কোন রেজিষ্টার্ড চিকিৎসক পরীৰানত্দে এই মর্মে প্রত্যয়ন করেন যে, সংশিস্নষ্ট শ্রমিক পীড়িত এবং তাহার চিকিৎসা বা আরোগ্যের জন্য প্রত্যয়নপত্রে উল্লেখিত সময় ছুটির প্রয়োজন।
(৪) উক্তরূপ ছুটি জমা থাকিবেনা এবং কোন বৎসর ভোগ করা না হইলে পরবর্তী বৎসর উহা আর ভোগ করা যাইবে না।
ধারা : ১১৭ (মজুরীসহ বাৎসরিক ছুটি)
(১) কোন প্রতিষ্ঠানে অবিচ্ছিন্নভাবে এক বৎসর চাকুরী পূর্ণ করিয়াছেন এমন প্রত্যেক প্রাপ্ত বয়স্ক শ্রমিককে পরবর্তী বারো মাস সময়ে তাহার পূর্ববর্তী বারো মাসের কাজের জন্য মজুরীসহ নিম্নবর্ণিত হারে গণনার ভিত্তিতে ছুটি মঞ্জুর করিতে হইবে, যথাঃ-
(ক) কোন দোকান বা বাণিজ্য বা শিল্প প্রতিষ্ঠান অথবা কোন কারখানা অথবা সড়ক পরিবহন প্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রে, প্রতি আঠার দিন কাজের জন্য একদিন;
(খ) কোন চা বাগানের ক্ষেত্রে, প্রতি বাইশ দিন কাজের জন্য একদিন;
(গ) কোন সংবাদপত্র শ্রমিকের ক্ষেত্রে প্রতি এগার দিন কাজের জন্য একদিন।
(২) কোন প্রতিষ্ঠানে অবিচ্ছিন্নভাবে এক বৎসর চাকুরী পূর্ণ করিয়াছেন এমন প্রত্যেক অপ্রাপ্ত বয়স্ক শ্রমিককে পরবর্তী বারো মাস সময়ে তাহার পূর্ববর্তী বারো মাসের কাজের জন্য মজুরীসহ নিম্নবর্ণিত হারে গণনার ভিত্তিতে ছুটি মঞ্জুর করিতে হইবে; যথাঃ-
(ক) কোন কারখানার ক্ষেত্রে, প্রতি পনের দিন কাজের জন্য একদিন;
(খ) কোন চা-বাগানের ক্ষেত্রে, প্রতি আঠার দিন কাজের জন্য একদিন;
(গ) কোন দোকান বা বাণিজ্য অথবা শিল্প প্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রে, প্রতি চৌদ্দ দিন কাজের জন্য একদিন।
(৩) এই ধারার অধীন মঞ্জুরকৃত কোন ছুটির সময়ের মধ্যে যদি অন্য কোন ছুটি পড়ে তাহা হইলে উক্ত ছুটি ও ইহার অর্ন্তভুক্ত হইবে।
(৪) যদি কোন শ্রমিক কোন বারো মাস মেয়াদের মধ্যে উপ-ধারা (১) অথবা (২) এর অধীন তাহার প্রাপ্য কোন ছুটি সম্পূর্ণ বা অংশত ভোগ না করেন তাহা হইলে উক্তরূপ প্রাপ্য ছুটি পরবর্তী বারো মাস মেয়াদে তাহার প্রাপ্য ছুটির সহিত যুক্ত হইবে।
(৫) উপ-ধারা (৪) এ যাহা কিছুই থাকুক না কেন, কোন প্রাপ্ত বয়স্ক শ্রমিকের এই ধারার অধীন ছুটি পাওনা বন্ধ হইয়া যাইবে যখন তাহার পাওনা অর্জিত ছুটি- (ক) কোন কারখানা অথবা সড়ক পরিবহন প্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রে, চল্লিশ দিন হয়;
(খ) কোন চা-বাগান, দোকান বা বাণিজ্য অথবা শিল্প প্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রে, ষাট দিন হয়।
(৬) উপ-ধারা (৪) এ যাহা কিছুই থাকুক না কেন, কোন অপ্রাপ্ত বয়স্ক শ্রমিকের এই ধারার অধীন ছুটি পাওনা বন্ধ হইয়া যাইবে যখন তাহার পাওনা অর্জিত ছুটি-
(ক) কোন কারখানা অথবা চা-বাগানের ক্ষেত্রে, ষাট দিন হয়;
(খ) কোন দোকান বা বাণিজ্য অথবা শিল্প প্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রে, আশি দিন হয়।
(৭) কোন শ্রমিক অর্জিত ছুটির জন্য দরখাসত্দ করিলে যদি মালিক কোন কারণে উহা না-মঞ্জুর করেন, তাহা হইলে উক্ত না-মঞ্জুরকৃত ছুটি সংশ্লিষ্ট শ্রমিকের হিসাবে উপ-ধারা (৫) অথবা (৬) এ উল্লেখিত সীমার অতিরিক্ত পাওনা হিসাবে যুক্ত হইবে।
(৮) এই ধারা প্রয়োজনে, কোন শ্রমিক কোন প্রতিষ্ঠানে অবিচ্ছিন্নভাবে কোন সময়ের জন্য কাজ সমপূর্ণ করিয়াছেন বলিয়া গণ্য হইবেন যদিও বা উক্ত সময়ে নিম্নলিখিত কারণে তাহার কাজ ব্যাহত হইয়া থাকে, যথাঃ-
(ক) কোন বন্ধের দিন;
(খ) কোন মজুরীসহ ছুটি;
(গ) পীড়া বা দুর্ঘটনার কারণে মজুরীসহ বা মজুরী ছাড়া কোন ছুটি;
(ঘ) অনধিক ষোল সপ্তাহ পর্যন্ত প্রসূতি ছুটি;
(ঙ) কোন লে-অফ;
(চ) আইন সম্মত কোন ধর্মঘট বা বে-আইনী কোন লক-আউট।
ধারা : ১১৮ (উৎসব ছুটি)
(১) প্রত্যেক শ্রমিককে প্রতি পঞ্জিকা বৎসরে এগার দিনের মজুরীসহ উৎসব ছুটি মঞ্জুর করিতে হইবে।
(২) বিধি দ্বারা নির্ধারিতভাবে মালিক উক্ত ছুটির দিন ও তারিখ স্থির করিবেন।
(৩) কোন শ্রমিককে কোন উৎসব ছুটির দিনে কাজ করিতে বলা যাইতে পারিবে, তবে ইহার জন্য তাহাকে ধারা ১০৩ এর বিধান অনুযায়ী দুই দিনের মজুরীসহ ক্ষতিপূরণ ছুটি এবং একটি বিকল্প ছুটি মঞ্জুর করিতে হইবে।
ধারা : ১১৯ (ছুটি অথবা বন্ধের সময়ের মজুরী হিসাব ও প্রদান)
(১) এই আইনের অধীন কোন শ্রমিককে মঞ্জুরকৃত ছুটি বা বন্ধের জন্য যে হারে মজুরী প্রদেয় তাহা হইবে-তিনি তাহার ছুটির অব্যবহিত পূর্ববর্তী মাসে যে দিন গুলিতে কাজ করিয়াছন সেই দিনগুলির জন্য প্রদত্ত, অধিকাল ভাতা ও বোনাস ব্যতীত, তাহার পূর্ণ সময়ের মজুরী এবং মহার্ঘ ভাতা এবং এডহক বা অন্তর্বর্তী মজুরী, যদি থাকে, এর দৈনিক গড়ের সমানঃ
তবে শর্ত থাকে যে, যদি কোন প্রতিষ্ঠানের কোন শ্রমিক খাদ্য শষ্য সরবরাহের সুযোগের পরিবর্তে কোন নগদ অর্থ পাইতে অধিকারী হন তাহা হইলে ইহা তাহার মজুরীর সঙ্গে সংযুক্ত হইবে।
(২) যদি কোন প্রাপ্ত বয়সক শ্রমিককে একসঙ্গে অনু্যন চার দিনের এবং কোন অপ্রাপ্ত বয়স্ক শ্রমিককে একসঙ্গে অনূ্যন পাঁচ দিনের বাৎসরিক ছুটি মঞ্জুর করা হয় তাহা হইলে, যতদুর সম্ভব, তাহার ছুটি শুরুর হইবার পূর্বে তাহাকে ছুটির মজুরী প্রদান করিতে হইবে।
তাছাড়া সরকারি নীতিমালা গুলোর লিংক
দেখতে পারেনঃ-
http://bdlaws.minlaw.gov.bd/bangla_pdf_part.php?act_name=&vol=&id=952
=========================================================================================
No comments
Thanks for your comments. I will reply you as soon as.