বেশ্যাদের ধর্ষণ করাই উচিৎ।
ধর্ষণের জন্য পোশাক দায়ী নাকি মানসিকতা এই বিতর্কে আমি কখনোই যাই নাই। শুধুমাত্র একটা ঘটনা বলি।
৩০০ ফিট নদীর ধারে বসে আছি। চা খাচ্ছি। একদল তরুণ তরুণী আসলো গাড়ি নিয়ে। বয়স বড়জোর ২০-২২ এর মধ্যেই হবে।
এর মধ্যে একটা মেয়ের ড্রেসাপ ছিল একেবারে ফিটফাট।
একটু বর্ণনা দেই। টি শার্টের মত যেটা পরছে সেটা নাভীর আগেই শেষ। আর চোস্ত পায়জামার মত টাইট একটা প্যান্ট পরছে। সামনে দিয়ে তার যৌনাংগের ছাপ বুঝা যাচ্ছে। পিছনেও একই অবস্থা!
চা দোকানদারের বয়স ২২-২৪ আর তার সাথে তার বন্ধু। দুইজনকে ফলো করলাম। খুব মনোযোগ দিয়ে মেয়েটারে দেখলো। যতক্ষণ দোকানের সামনে ছিল দেখছে। আমিও দেখছি মেয়েটারে।
দলবল নিয়ে গাড়িতে করে মেয়েটা চলে গেল।
এরপরেই দেখলাম চা দোকানদার তার বন্ধুর সাথে কথা বলতেছে। বন্দু মাথা হ্যাং হইয়া রইছে। কি দেখলাম এইটা? বিয়া তো করাই লাগবো। এগুলা দেইখা মাথা ঠিক থাকে?
একজন সেক্সি মেয়ে দুইজন যুবককে উত্তেজিত করে দিয়ে চলে গেল। তারা হয়তো ভালো মানুষ। এই উত্তেজনার রেশ কোন অবলা মেয়ের উপর মেটাবে না!
ঠিক এই মেয়েটাই যখন আরো কিছু ছেলেগুলারে উত্তেজিত করে দিয়ে যায় যারা সেই উত্তেজনার রেশ মিটাতে গিয়ে বেছে নেয় ৪-৫ বছরের অবুঝ কোন বাচ্চা মেয়েকে? তখন পরোক্ষভাবে দায়ী থাকে কে?
ধর্ষণের জন্য পোশাক পরোক্ষভাবে দায়ী। ছোট পোশাক পরা মেয়ে ধর্ষককে উত্তেজিত করে দিয়ে যায়। আর ধর্ষক সেই উত্তেজনা ঠান্ডা করে হাতের কাছে পাওয়া কোন ছোট মেয়ে অথবা পর্দা করা কোন অসহায় মেয়েকে।
আমি আবার এটাও বলছিনা মানসিকতা দায়ী না! মানসিকতাও দায়ী। তবে ভালো মানসিকতাও পারিপার্শ্বিক কারণে পরিবর্তন হয়ে যায় এটাও আমাদের মনে রাখা দরকার।
দিনশেষে টাইট পোশাক পরা মেয়ে নিরাপদ থাকলেও তার ওই পোশাকের কারণে উত্তেজিত হওয়া পশুদের দ্বারা কোন পর্দা করা মেয়ে ধর্ষিত হলে সবাই বলবে, মেয়ের পোশাকে তো সমস্যা ছিল না। তাও ধর্ষণ করলো কেন ? কিন্তু পরোক্ষ কারণ যে ওই পোশাক ই সেটা ভাবার সময় আমাদের কই?
আর আমাদের দেশের বিচার ব্যাবস্থাও একটা বড় অন্তরায় । ক্রস ফায়ার টাইপ আইন করলে মানসিকতাও ঠিক হইয়া যাইতো।
কিন্তু কিছু নারীবাদী আছে যারা বলে, ধর্ষণের জন্য পোশাক দায়ী না, দায়ী মানসিকতা। তাদের আমি বলবো সবার আগে ধর্ষণ করা দরকার। এই মাগিরাই দেশের মেয়েদের প্রশ্রয় দিয়ে দিয়ে মাথায় তুলেছে। মাগিরা নিজেও বিয়ে করে না। আবার অন্যকেও বিয়ে করতে দিবেনা। মাগিরা নিজেরাই কামলা দিয়ে খায়। অন্যসব মেয়েদেরও চায় কামলা দিয়ে খেতে।
তোরমত বেশ্যার পোলারে খুঁজে বের করে লেংটা করে পেটানো দরকার
ReplyDelete